বিউরোঃ রোনা ভাইরাস সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচাতে শুরু হলো ১৫- ১৮ বছর বয়ষ্কদের টীকা দেওয়ার কাজ। করোনা ভাইরাসের তৃতীয় ঢেউ শুরু হতে রবিবার রাজ্য সরকার স্কুল, কলেজ বন্ধ হওয়ার কথা ঘোষণা করেন। সোমবার থেকে ১৫- ১৮ বছর বয়ষ্ক স্কুল পড়ুয়াদের ভ্যাকসিন দেওয়ার কাজ শুরু হয় ডায়মন্ড হারবার মহাকুমা পৌরসভা ও ডায়মন্ড হারবার ব্লকের বিভিন্ন স্কুলে। প্রথমদিন ডায়মন্ড হারবার ১ নং ব্লকের নেতড়া হাই স্কুলে ২৮০ স্কুল পড়ুয়াদের ভ্যাকসিন দেওয়া হয় যাদের বয়স ১৫ – ১৮ বছরের মধ্যে।
গত কয়েকবছর ধরে মহামারীর হাত থেকে বাঁচতে দেশ জুড়ে চলেছে লকডাউন , বন্ধ হয়ে যায় স্কুল কলেজের পঠনপাঠন। ধীরে ধীরে শুরু হয় ভ্যাকসিন দেওয়ার কাজ প্রথম পর্যায়ে ১৮ বছর থেকে ভ্যাকসিন দেওয়ার কাজ শুরু হয়। নতুন বছরের শুরুতে আবার করোনা ভাইরাস সংক্রমণের হার বাড়তে থাকার জন্য সোমবার থেকে আবার স্কুল, কলেজ বন্ধ থাকার কথা ঘোষণা করেন। এর মধ্যে সোমবার থেকে ১৫- ১৮ বছর বয়ষ্কদের ভ্যাকসিন শুরু হয়। এদিন সারা রাজ্যের সঙ্গে ডায়মন্ড হারবার মহাকুমা এলাকায় বিভিন্ন স্কুল পড়ুয়া যদের বয়স ১৫ – ১৮ বছর বয়ষ্কদের ভ্যাকসিন দেওয়া শুরু হয়। এদিন ডায়মন্ড হারবার হাই স্কুল , নেতড়া হাই স্কুল সহ বারাদ্রোণ, কবিরাতে ভ্যাকসিন দেওয়া শুরু হয়। ডায়মন্ড হারবার ১ নং ব্লক মেডিকেল অফিসার ডাক্তার আকবর হোসেন জানান, ডায়মন্ড হারবার ১ নং ব্লকের ১৯ টি স্কুলে ৭৪৪৭ জন পড়ুয়াদের চিহ্নিত করা হয়েছে যদের বয়স ১৫-১৮ বছর তাদের ভ্যাকসিন দেওয়া হবে স্কুলে এসে। তার প্রথম কাজ আজ থেকে শুরু হয়েছে এদিন ডায়মন্ড হারবার ১ নং ব্লকের নেতড়া পঞ্চায়েতর নেতড়া হাই স্কুলে ৩০০ জন পড়ুয়াদের দেওয়ার লক্ষ মাত্রা নিয়ে শুরু হয় আজ শেষ পর্যন্ত ২৮০ জন পড়ুয়াদের ভ্যাকসিন দেওয়া হলো তার মধ্যে ২২৯ জন ছাত্রী ও ৫১ জন ছাত্র।
নেতড়া হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক স্বপন মাইতি জানান, ব্লক প্রশাসন থেকে খবর আসার পর আমার ছাত্র ছাত্রীদের আসতে বলেছি এদিন ২৮০ জন এসেছে তাদের ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে।